কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের জনবিরোধী নীতির প্রতিবাদে সুবিশাল মিছিল তৃণমূলের

20th September 2020 2:15 pm বাঁকুড়া
কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের জনবিরোধী নীতির প্রতিবাদে সুবিশাল  মিছিল তৃণমূলের


নিজস্ব সংবাদদাতা ( কোতুলপুর ) : কেন্দ্র সরকারের বাংলার প্রতি বঞ্চনা এবং জনবিরোধী নীতির বিরুদ্ধে আজ কোতুলপুরে পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দপ্তরের রাষ্ট্রমন্ত্রী শ্যামল সাঁতরা ও কোতুলপুর তৃণমূল কংগ্রেসের ব্লক সভাপতির নেতৃত্বে একটি মহা মিছিল অনুষ্ঠিত হলো । এই মহা মিছিলকে কেন্দ্র করে প্রচুর তৃণমূল সমর্থক এই মিছিলে পা মেলান তারা কেন্দ্র সরকারের দ্বিচারিতা এবং বাংলার প্রতি বঞ্চনা পেট্রোপণ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি রেল ব্যাঙ্ক বেসরকারীকরণ এর প্রতিবাদে গর্জে ওঠেন তৃণমূল সমর্থক রা। কোতুলপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ফুটবল মাঠ হতে শুরু করে গোটা কোতুলপুর পরিক্রমণ করে পুনরায় ওই ফুটবল ময়দানে মিছিলটি শেষ হয় । এই মিছিলের পুরোভাগে ছিলেন পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দপ্তরের রাষ্ট্রমন্ত্রী শ্যামল সাঁতরা কোতুলপুর ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি সমির বাগ সহ একাধিক প্রথম সারির তৃণমূল নেতৃত্ব। বৃষ্টিকে উপেক্ষা করেই হাজার  হাজার মানুষ এই মিছিলে পা মেলান এবং কেন্দ্র সরকার কে ধিক্কার দিতে থাকেন ।প্রধানমন্ত্রী কেবেচু রাম বলে কটাক্ষ করেন মন্ত্রী শ্যামল সাঁতরা মিটিং শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে । মন্ত্রী বলেন আগামী দিন হয়তো দেশকে বেচে দেবে তাই ২০২১ সালের নির্বাচনে বিজেপি কে বাংলা ছাড়া করতে হবে । 





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।